জনাব হুমায়ুন কবির তালুকদার (পিতাঃ মৃত বাবর আলি তালুকদার, মাতাঃ মিসেস ফাতেমা বেগম) বাগেরহাট জেলার অন্তর্গত কচুয়া থানাধীন যশোরদী গ্রামের এক ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সেই ভয়াল যুদ্ধকালিন সময় জন্মগ্রহন করেন। ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক আদর্শের ধারক বাহক এবং সুশিক্ষায় শিক্ষিত তিনি তিনি শৈশব থেকেই পরোপকারী, জনহিতৌষী, ন্যায়পরায়ন ও ধর্মভীরু।
জনাব হুমায়ুন কবির তালুকদার (পিতাঃ মৃত বাবর আলি তালুকদার, মাতাঃ মিসেস ফাতেমা বেগম) বাগেরহাট জেলার অন্তর্গত কচুয়া থানাধীন যশোরদী গ্রামের এক ঐতিহ্যবাহী সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সেই ভয়াল যুদ্ধকালিন সময় জন্মগ্রহন করেন। ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক আদর্শের ধারক বাহক এবং সুশিক্ষায় শিক্ষিত তিনি তিনি শৈশব থেকেই পরোপকারী, জনহিতৌষী, ন্যায়পরায়ন ও ধর্মভীরু। তিনি সমাজে একজন সুশিক্ষিত আদর্শিক সভ্যসাচী মানুষ হিসেবে সুপরিচিত। “সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই” এই দীক্ষায় উজ্জিবিত হয়েই মানব কল্যানে তিনি আত্মনিয়োগ করেন। নিরঅহংকারী সদালাপী, দানশীলতা ও পারস্পরিক সহমর্মীতার এক উৎকৃষ্ট ব্যক্তিত্বের অধিকারী। তিনি কৈশোর থেকেই অপরের দুঃখে ব্যথিত এবং মানুষের দুঃখ-দূর্দশা লাঘব করার জন্য সদা সর্বদা চেষ্টা করেছেন, মানুষের জীবন মান উন্নত করার জন্য নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন যা পারিবারিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, ধর্র্মীয় ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ব্যাপকভাবে অবদান রেখে চলেছে। বিদেশে উন্নত জীবন যাপনের সুযোগ থাকা সত্বেও বাংলাদেশের সামগ্রীক উন্নয়ন ও মানুষের সার্বিক কল্যাণে কাজ করার ধারা আরো গতিশীল করার জন্য বিভিন্ন স্তরের মানুষকে প্রশিক্ষন তথা মানব সম্পদ উন্নয়নে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ব্যক্তি জীবনে বাগেরহাট থেকেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষে বাগেরহাট সরকারি পি.সি কলেজ থেকে সাফল্যের সাথে এইচ,এস,সি পাশ করে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে গমন করেন। উত্তরোত্তর অগ্রতি ও সাফল্যের সাথেই তিনি বাংলাদেশে এসে মাষ্টার্স ডিগ্রি ও এমবিএ সমাপন করে ব্যবসায় মনোনিবেশ করেন। পর্যায়ক্রমে রিয়েল এষ্টেট ব্যবসায় তিনি বিশেষ পারদর্শিতার সহিত সফলতা লাভ করেন। মেরীল্যান্ড এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট বিডি লিঃ এর নামে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে েকাম্পানী তৈরী করেন। এবং বাংলাদেশেও মেরীল্যান্ড হোমস লিঃ তৈরী করে ঢাকা মাওয়া রোডে ধলেশ্বরী নদীর তীরে মেরীল্যান্ড সিটি নামে সুবৃহৎ টাউনশিপ তৈরী করেন এবং দেশের আবাসিক সমস্যায় কিয়দংশ ভূমিকা রাখেন। Healthy Climate Society নামে একটি NGO প্রতিষ্ঠা করে জলবায়ুর ক্ষতিকর Green House Effect ও কার্বন এর প্রভাব মুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ব্যপক ভূমিকা রেখে চলেছেন। ‘Humayun Kabir Foundation” ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করে সমাজের অবহেলিত গরিব দূঃখি মানুষের কল্যানে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন। অনেক সামাজিক কর্মকান্ডের তরুণ উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করতে তিনি চরম পরিশ্রমী হয়ে উঠেছেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার ফেডারেশন এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। “সু-শিক্ষিত জাতি চাই-নীতি নৈতিকতার আপস নাই” বৈষম্যহীন ও ইনসাফ ভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণে “আর্তমানবতার সেবায় নিবেদিত প্রাণ” এই স্লোগানে উদ্ভাবনী শক্তি ও অনুপ্রেরনায় বলিয়ান হয়ে তিনি পরম নিষ্ঠার সহিত শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি, উন্নত কাজের পরিস্থিতি, স্থায়ী কর্মসংস্থান, সকলের মৌলিক চাহিদা তথা খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসা ও পর্যাপ্ত বিশ্রাম-বিনোদনের সুযোগ-সুবিধার জন্য যাবতীয় যুগোপযোগী পদক্ষেপ গ্রহন ও দৈনন্দিন কার্যাদিতে অন্তর্ভূক্তি ও সংহতির একটি নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম তৈরিতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন যা বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার ফেডারেশনকে গতিশীল করতে ব্যাপক ভূমিক রাখছে ইনশাআল্লাহ। তিনি আপামর শ্রমিক ও জনসাধারনের জীবন মান উন্নয়নের জন্য অধিকার ফুড এন্ড বেভারেজ লিঃ কোম্পানির সম্মানিত চেয়ারম্যান হিসেবে সুনামের সহিত দায়িত্ব পালন করছেন। সাথে সাথে অধিকার এন্টারপ্রাইজ ও অধিকার ডেভেলপারস ও কনস্ট্রাকশন এর সম্মানিত পরিচালক হিসেবে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন, তাছাড়াও তিনি অধিকার গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদার যোগান দিতে সর্বোপরি ব্যপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে অধিকার এগ্রোবেজ এর আওতায় কৃষি, ডেইরী ফার্ম, পোলট্রি, ফিশারিজ এর উপর ব্যপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। শ্রমিকদের উদবেগ-উৎকন্ঠা ও অসন্তোষ মুকাবেলায় বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বক্তৃতা ও সুপরামর্শের মাধ্যমে বিশৃঙ্খল জনগোষ্ঠিকে সঠিক পথে পরিচালিত করার লক্ষ্যে নিজের সবটুকু প্রচেষ্টা ব্যয় করে চলেছেন। ভবিষ্যতে ব্যপক উন্নয়নের স্রোত ধারায় দেশের সর্ব সাধারণকে সম্পৃক্ত করতে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জকে মোকাবেলা করে সুজলা-সুফলা শস্য-শ্যামলা প্রাচীন বাংলার রূপকে ফিরিয়ে এনে উন্নত ও টেকসই অর্থনীতির দ্বার উন্মোচন কল্পে কাজ করে যাচ্ছেন। তার কর্ম দক্ষতা ও গতিশীল ক্রিয়াকলাপ এবং কর্মস্পৃহা প্রতিনিয়ত সংগঠনকে বেগমান করে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত হয়ে অদূর ভবিষ্যতে সুখি ও সমৃদ্ধশালী এক শক্তিশালী অদম্য বাংলাদেশ গড়ার পত্যয়ে কাজ করে চলেছেন। যা বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার ফেডারেশনের ভাবমূর্তিকে সমুজ্জল করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ।
মোঃ লিংকন মিয়া (পিতাঃ মোঃ মাজু ভূইয়া, মাতাঃ মোসাঃ হেলেনা আক্তার) কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর থানার অন্তর্গত নোয়াপাড়া গ্রামে ১৯৮০ সালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই অন্যের জন্য নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। সহসায় অন্যের দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নিতেন।
মোঃ লিংকন মিয়া (পিতাঃ মোঃ রাজু ভূইয়া, মাতাঃ মোসাঃ হেলেনা আক্তার) কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর থানার অন্তর্গত নোয়াপাড়া গ্রামে ১৯৮০ সালে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই অন্যের জন্য নিবেদিত প্রাণ ছিলেন। সহসায় অন্যের দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নিতেন। নিজের থেকে মানুষের স্বার্থকে সবসময় অগ্রাধিকার দিতে পছন্দ করেন। তিনি যেমন নিজ পরিবারে সমাদ্রিত তেমনি জনসম্মুখে তার আছে অসাধারন ব্যক্তিত্ব। তার নিজ এলাকা, নোয়াপাড়া, দিলালপুর সহ বাজিতপুর থানার অন্তর্গত সমস্ত উপজেলায় তার সু-পরিচিতি ও সর্বোত্তম ব্যক্তিত্বে জন সাধারন বিমুগ্ধ। তিনি একজন শ্রমিক নেতা। মোঃ লিংকন মিয়া ঢাকা জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন (বি-494) এর মাধ্যমে বহুদিন যাবত পরিবহণ শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্ব করে আসছেন।এছাড়াও তিনি 2013 সালে রানা প্লাজার ট্র্যাজিডির পর দেশের পোশাক শিল্পে দুর্বল কাজের অবস্থা এবং নিরাপত্তা বিধির অভাব নিরসন কল্পে এবং শ্রমের মান উন্নত করার লক্ষে সক্রিয় আন্দোলন পরিচালনা করেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার ফেডারেশনের (বিএসএএফ) সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ফেডারেশনের প্রতিদিনের ক্রিয়াকলাপ পরিচালনা ও BSAF (বিএসএএফ) এর উদ্দেশ্য ও কৌশল বাস্তবায়নের তদারকির ক্ষেত্রে শ্রমিকদের অধিকার প্রচার ও সুরক্ষার জন্য সংগঠনের অন্যান্য নেতৃত্ব পরিষদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছেন। বিশেষত, জনাব লিংকন মিয়া ফেডারেশনের অর্থ ও বাজেট পরিচালনার সাথে সাথে কর্মী ও স্বেচ্ছাসেবকদের তত্ত্বাবধান করা ও বহিরাগত দর্শকদের কাছে সংস্থার প্রতিনিধিত্ব করতে নিজের সুদক্ষতা ও বলিষ্ঠ সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে আসছেন প্রতিনিয়ত। যা তার ব্যক্তিত্বকে আরো গতিশীল করছে এবং তিনি সমসাময়িক কালে বাংলার সাধারন শ্রমিক ভাইবোনদের জন্য ভাল মজুরি,উন্নত কাজের পরিস্থিতি এবং কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আন্দোলনের মাধ্যেমে মুক্তিযোদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে নিরলস প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছেন যা বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার ফেডারেশনের গতিশীলতা বৃদ্ধিতে গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে ইনশাআল্লাহ